৭ বছরের মধ্যে জ্বালানি তেল সর্বোচ্চ দামে
২০২২ সালের শুরুতে আর্ন্তজাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দামে বেশ চাঙ্গাভাব বিরাজ করছে। নতুন বছরের ১ম সপ্তাহের মতো ২য় সপ্তাহেও আর্ন্তজাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় উত্থান হয়েছে। ফলে ২০১৪ সালের অক্টোবরের পর অর্থাৎ প্রায় ৭ বছর পর সর্বোচ্চ দামে উঠে এসেছে জ্বালানি তেল।
গত ১ সপ্তাহে আর্ন্তজাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল দাম বেড়েছে সাড়ে ৫ শতাংশের বেশি। আর হিটিং অয়েলের দাম বেড়েছে ৬ শতাংশের ওপরে।
বছরের প্রথম সপ্তাহে অপরিশোধিত তেলের দাম বাড়ে প্রায় ৫ শতাংশ। ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম বাড়ে ৫ শতাংশের ওপরে। হিটিং অয়েলের দাম বাড়ে প্রায় ৭ শতাংশ। এতে চলতি বছরের প্রথম ২ সপ্তাহেই আর্ন্তজাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম ১২ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ, ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল দাম ১১ দশমিক ১৭ শতাংশ এবং হিটিং অয়েলের দাম ১৩ দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়ে গেছে।
এর আগে গত বছরের অক্টোবরের শেষদিকে এসে আর্ন্তজাতিক বাজারে তেলের দাম ক্রমাগত বাড়তে থাকে।
এর আগে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ ভয়াবহ রূপ নিলে ২০২০ সালের ২০ এপ্রিল আর্ন্তজাতিক বাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দরপতনের মধ্যে পড়ে তেল। সেদিন প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৩৭ ডলারের নিচে নেমে যায়।
রেকর্ড এই দরপতনের পরেই অবশ্য তেলের দাম বাড়তে থাকে। এতে রেকর্ড দরপতনের ধকল সামলে ২০২০ সালের বেশিরভাগ সময় প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৪০ ডলারে আশেপাশে ঘুরপাক খাচ্ছিল। কিন্তু বিশ্বজুড়ে মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নতুন করে বৃদ্ধি পাওয়া এবং লিবিয়ার তেল উত্তোলন বৃদ্ধি পাওয়ায় মাঝে আর্ন্তজাতিক বাজারে তেলের বড় দরপতন হয়। ২০২০ সালের অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে অপরিশোধিত ও ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম প্রায় ১০ শতাংশ কমে যায়।
তবে এই পতনের ধকল কাটিয়ে ওই বছরের নভেম্বর থেকে আবার তেলের দাম বাড়তে শুরু করে। অবশ্য প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৫০ ডলারের নিচে থেকেই ২০২০ সাল শেষ হয়।
২০২১ সালের শুরুতেই তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। কয়েক দফা দাম বেড়ে করোনার মধ্যে প্রথমবার ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৬০ ডলারে উঠে আসে। এর মাধ্যমে মহামারি শুরু হওয়ার আগের দামে ফিরে যায় তেল।
তবে গত বছরের জুন থেকে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতায় নতুন হাওয়া লাগে। ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর গত বছরের জুনে করোনার প্রকোপের মধ্যে প্রথমবারের মতো অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল ৭৫ ডলারে উঠে আসে। জ্বালানি তেলের এই দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকে পরের কয়েক মাস।
এতে গত বছরের অক্টোবরে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৮০ ডলার স্পর্শ করে। যার মাধ্যমে ২০১৪ সালের নভেম্বরের পর আবারও অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল ৮০ ডলারে লেনদেন হয়।
২০২২ সালের শুরুতে আর্ন্তজাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দামে বেশ চাঙ্গাভাব বিরাজ করছে। নতুন বছরের ১ম সপ্তাহের মতো ২য় সপ্তাহেও আর্ন্তজাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় উত্থান হয়েছে। ফলে ২০১৪ সালের অক্টোবরের পর অর্থাৎ প্রায় ৭ বছর পর সর্বোচ্চ দামে উঠে এসেছে জ্বালানি তেল।
গত ১ সপ্তাহে আর্ন্তজাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল দাম বেড়েছে সাড়ে ৫ শতাংশের বেশি। আর হিটিং অয়েলের দাম বেড়েছে ৬ শতাংশের ওপরে।
বছরের প্রথম সপ্তাহে অপরিশোধিত তেলের দাম বাড়ে প্রায় ৫ শতাংশ। ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম বাড়ে ৫ শতাংশের ওপরে। হিটিং অয়েলের দাম বাড়ে প্রায় ৭ শতাংশ। এতে চলতি বছরের প্রথম ২ সপ্তাহেই আর্ন্তজাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম ১২ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ, ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল দাম ১১ দশমিক ১৭ শতাংশ এবং হিটিং অয়েলের দাম ১৩ দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়ে গেছে।
এর আগে গত বছরের অক্টোবরের শেষদিকে এসে আর্ন্তজাতিক বাজারে তেলের দাম ক্রমাগত বাড়তে থাকে।
এর আগে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ ভয়াবহ রূপ নিলে ২০২০ সালের ২০ এপ্রিল আর্ন্তজাতিক বাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দরপতনের মধ্যে পড়ে তেল। সেদিন প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৩৭ ডলারের নিচে নেমে যায়।
রেকর্ড এই দরপতনের পরেই অবশ্য তেলের দাম বাড়তে থাকে। এতে রেকর্ড দরপতনের ধকল সামলে ২০২০ সালের বেশিরভাগ সময় প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৪০ ডলারে আশেপাশে ঘুরপাক খাচ্ছিল। কিন্তু বিশ্বজুড়ে মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নতুন করে বৃদ্ধি পাওয়া এবং লিবিয়ার তেল উত্তোলন বৃদ্ধি পাওয়ায় মাঝে আর্ন্তজাতিক বাজারে তেলের বড় দরপতন হয়। ২০২০ সালের অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে অপরিশোধিত ও ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম প্রায় ১০ শতাংশ কমে যায়।
তবে এই পতনের ধকল কাটিয়ে ওই বছরের নভেম্বর থেকে আবার তেলের দাম বাড়তে শুরু করে। অবশ্য প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৫০ ডলারের নিচে থেকেই ২০২০ সাল শেষ হয়।
২০২১ সালের শুরুতেই তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। কয়েক দফা দাম বেড়ে করোনার মধ্যে প্রথমবার ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৬০ ডলারে উঠে আসে। এর মাধ্যমে মহামারি শুরু হওয়ার আগের দামে ফিরে যায় তেল।
তবে গত বছরের জুন থেকে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতায় নতুন হাওয়া লাগে। ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর গত বছরের জুনে করোনার প্রকোপের মধ্যে প্রথমবারের মতো অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল ৭৫ ডলারে উঠে আসে। জ্বালানি তেলের এই দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকে পরের কয়েক মাস।
এতে গত বছরের অক্টোবরে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৮০ ডলার স্পর্শ করে। যার মাধ্যমে ২০১৪ সালের নভেম্বরের পর আবারও অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল ৮০ ডলারে লেনদেন হয়।
